# কম্পিউটার
হ্যাকিং বন্ধ করার ব্যবস্থা
অনেক সময় হ্যাকার অনেক দূরের তার কম্পিউটারে বসে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে কম্পিউটারের সকল
ইনফর্মেশন চুরি করে নেয় । তবে নিচের ট্রিকস এর মাধ্যমে আপনি তা বন্ধ করতে পারবেন ।
প্রথমে Run এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার প্রেস করুন ।
এবার Local Computer Policy > Administrative Templates > NetMeeting এ যান ।
এখানে এবার ডান পাশের Disable remote Desktop Sharing এ ডান ক্লিক করে Properties select করুন । এবার Disable remote Desktop Sharing এ Enabled সিলেক্ট করে OK করে বের হয়ে আসুন ।
প্রথমে Run এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার প্রেস করুন ।
এবার Local Computer Policy > Administrative Templates > NetMeeting এ যান ।
এখানে এবার ডান পাশের Disable remote Desktop Sharing এ ডান ক্লিক করে Properties select করুন । এবার Disable remote Desktop Sharing এ Enabled সিলেক্ট করে OK করে বের হয়ে আসুন ।
# উইন্ডোজ
মেসেঞ্জার চালু না হোক
কম্পিউটার চালু করলেই উইন্ডোজ মেসেঞ্জার চালু হয়ে যায় যা অনেকই পছন্দ বা ব্যবহার করেন না । আপনি ইচছা করলে এটা চালু হওয়া বন্ধ করতে পারবেন ।এজন্য
নিচের নিয়ম অনুসরন করুন ।
প্রথমে রান এ gpedit.msc লিখে এন্টার করুন । এবার নতুন উইন্ডো আসলে এর বাম পাশের মেনু থেকে Local Computer Policy > Computer Configuration > Administrative Templates > Windows Components > Windows Messenger এ ক্লিক করুন ।
এবার ডান পাশের মেনু থেকে Do not allow Windows Messenger to be run এ ডান ক্লিক করে Properties এ যান ও Enabled করে OK প্রেস করুন ও বের হয়ে আসুন ।
প্রথমে রান এ gpedit.msc লিখে এন্টার করুন । এবার নতুন উইন্ডো আসলে এর বাম পাশের মেনু থেকে Local Computer Policy > Computer Configuration > Administrative Templates > Windows Components > Windows Messenger এ ক্লিক করুন ।
এবার ডান পাশের মেনু থেকে Do not allow Windows Messenger to be run এ ডান ক্লিক করে Properties এ যান ও Enabled করে OK প্রেস করুন ও বের হয়ে আসুন ।
# অটোআপডেট বন্ধ করুন
অটোমেটিক
আপডেট বন্ধ করার অনেকগুলো অপশন আছে । নিচের পদ্ধতিতে অটোআপডেট
সহ আরো বেশ কিছু ব্যবহার করতে চান না এমন অপশন বন্ধ করতে পারবেন ।
প্রথমে RUN এ গিয়ে msconfig লিখে এন্টার চাপুন । এবার একটি উইন্ডো ওপেন হলে সেখানে Services ট্যাব এ ক্লিক করুন । লক্ষ্য করুন নিচে অনেক প্রোগ্রামের লিস্ট এসেছে । এগুলো আপনার পিসি তে চালু থাকা সকল প্রোগ্রাম এর লিস্ট । এবার যে সকল প্রোগ্রাম বন্ধ করতে চান (যেমন Automatic Updates , Security Center) তার নামের বক্স এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে অ্যাপ্লাই করুন । তবে আপনি যেটা বুঝতে পারবেন না সেটা বন্ধ করবেন না কারন এখানে অনেক প্রয়োজনীয় সিস্টেম প্রোগ্রাম চালু থাকে ।
প্রথমে RUN এ গিয়ে msconfig লিখে এন্টার চাপুন । এবার একটি উইন্ডো ওপেন হলে সেখানে Services ট্যাব এ ক্লিক করুন । লক্ষ্য করুন নিচে অনেক প্রোগ্রামের লিস্ট এসেছে । এগুলো আপনার পিসি তে চালু থাকা সকল প্রোগ্রাম এর লিস্ট । এবার যে সকল প্রোগ্রাম বন্ধ করতে চান (যেমন Automatic Updates , Security Center) তার নামের বক্স এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে অ্যাপ্লাই করুন । তবে আপনি যেটা বুঝতে পারবেন না সেটা বন্ধ করবেন না কারন এখানে অনেক প্রয়োজনীয় সিস্টেম প্রোগ্রাম চালু থাকে ।
# ড্রাইভের আইকন ইচ্ছেমত পরিবর্তনঃ-
ড্রাইভের আইকন
পরির্বতন করতে প্রয়োজন Autorun.inf-
নামে ফাইল ও পছন্দ
মত আইকন । এ জন্য প্রথমে পছন্দের
আইকনটি My icon.ico নামে সেভ
করুন । এবার Autorun.inf ফাইল তৈরি করতে Notepad এ লিখুন ---
[autorun]
icon=My icon.ico
*********************** এবং এটিকে Autorun.inf- নামে সেভ করুন । এবার আইকন ও Autorun
ফাইলটি পছন্দের ড্রাইভে পেস্ট করুন । ফাইল ২টি Hidden করে কম্পিউটার
RESTART করুন । দেখবেন সব ড্রাইভের ICON পরির্বতন হয়ে গেছে । এভাবে সব
ড্রাইভের আইকন চেন্জ করা যাবে ।
করুন । এবার Autorun.inf ফাইল তৈরি করতে Notepad এ লিখুন ---
[autorun]
icon=My icon.ico
*********************** এবং এটিকে Autorun.inf- নামে সেভ করুন । এবার আইকন ও Autorun
ফাইলটি পছন্দের ড্রাইভে পেস্ট করুন । ফাইল ২টি Hidden করে কম্পিউটার
RESTART করুন । দেখবেন সব ড্রাইভের ICON পরির্বতন হয়ে গেছে । এভাবে সব
ড্রাইভের আইকন চেন্জ করা যাবে ।
# XP তে পাসওয়ার্ড জানা না থাকলেঃ-
যদি
আপনি আপনার কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড ভুলে যান তবেও আপনি আপনার
কম্পিউটার অন করতে পারবেন
। এজন্য যখন আপনার কম্পিউটার পাসওয়ার্ড চাইবে তখন
Ctrl + Alt চেপে ধরে দুবার Delete চাপুন । নতুন উইন্ডো আসলে
সেখানে User name- এ Administrator
লিখে OK করুন । এতে কম্পিউটার
চালু হবে । এবার Control
panel এ গিয়ে আপনার ইউজার একাউন্টে ক্লিক করুন
। এতে নতুন উইন্ডো অপেন হবে । সেখানে Remove password এ
ক্লিক করুন । এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট বা লগ অফ করে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ।
তবে যদি Administrator পাসওয়ার্ড দেয়া থাকে তবে সেই পাসওয়ার্ড ছাড়া কম্পিউটার চালু হবে না । এজন্য কম্পিউটার আবার অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করতে হবে ।
তবে যদি Administrator পাসওয়ার্ড দেয়া থাকে তবে সেই পাসওয়ার্ড ছাড়া কম্পিউটার চালু হবে না । এজন্য কম্পিউটার আবার অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করতে হবে ।
# কম্পিউটার ও কিছু তথ্য
*) কম্পিউটারে System Restore বন্ধ
করে রাখুন। কারন এতে Virus
সহ অন্যান্য ফাইল জমে থাকে যা অপারেটিং সিস্টেম পুনরায় সেটাপ দিলেও
মুছে না এবং System Restore করার সময় পুনরায় চলে আসে।
System Restore বন্ধ করার জন্য মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করে
Properties সিলেক্ট করে System Restore ট্যাব এ যান এবং
Turn off System Restore on all drives এর টিক তুলে দিন ।
*) কম্পিউটারে অনেক পরিবর্তন করা নিজের মত সাজিয়ে নেওয়া যায়।
এজন্য Run এ gpedit.msc লিখে
OK করে যে অপশন আসবে তা থেকে আপনি আপনার পছন্দ মতো
পরিবর্তন করতে পারবেন। তবে অবশ্যই এই অপশনটি সাবধানে ব্যবহার করবেন।
*) কম্পিউটারে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করতে যেকোনো Cleaner Software
ব্যবহার করুন।
*) কম্পিউটারকে সবসময় বাতাস চলাচল করে এমন স্থানে রাখা ভালো যাতে
কম্পিউটারে তাপ বাড়তে না পারে।
*) কম্পিউটারে যাতে পোকা মাঁকড় না ঢুকতে পারে সেদিকে নজর রাখবেন।
*) কম্পিউটারে সবসময় ANTI-VIRUS ব্যবহার করুন এবং একাধিক
কম্পিউটার থাকলে আপডেট ফাইল
আলাদা ভাবে নামান। এতে আপনার প্রতিটি কম্পিউটারে ANTI-VIRUS
আলাদা করে আপডেট করতে হবে না। যদি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট
থাকে তবে কমপক্ষে একদিন অন্তর অন্তর আপডেট করুন। নয়তো প্রতি সপ্তাহে
অন্তত একবার করে আপডেট করুন।
*) যদি আপনি আপনার কম্পিউটারের কোনো ফানশন বুঝতে না পারেন তবে
নিজে নিজে তা সমাধান করতে চেষ্টা করবেন না। এতে আপনার
কম্পিউটারের সমস্যা হতে পারে। কোনো অভিজ্ঞ কারো সহায়তা নিয়ে
সমাধান করতে পারেন অথবা ইন্টারনেট এ সমস্যাটার সমাধান খুঁজে দেখতে পারেন।
*) কম্পিউটারে কোনো ফাইল পেন ড্রাইভ বা অন্য কোনো ভাবে আনার সময়
তা অবশ্যই ANTI-VIRUS দিয়ে চেক করে নিবেন যাতে তা আপনার
কম্পিউটারে VIRUS আক্রমণ করতে না পারে।
*) C.P.U. , MOUSE , KEY-BOARD এবং অন্যান্য পার্টস সব সময়
পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবেন যাতে ময়লা জমতে না পারে। বিশেষ
করে MOUSE এর নিচে এবং KEY-BOARD এর ফাঁকে ময়লা বেশি
জমে। তাই তা পরিষ্কার রাখার ব্যবস্থা করবেন।
*) অনেকের কম্পিউটারে সবসময় শব্দ হতে থাকে। এই শব্দটি অনেকটা ফ্যান
ঘুড়তে থাকার মতো। এতে অনেকে কম্পিউটারের পার্টস নষ্ট হয়ে গেছে
মনে করে ভয় পায়। এটি তেমন কোনো সম্যস্যা নয়। শুধু C.P.U.
খুলে ফ্যানের পাখায় থাকা ময়লা পরিষ্কার করলেই হবে। তবে এই কাজটি
খুবই সাবধানে করতে হবে যাতে ফ্যানের কোনো সম্যস্যা না হয়।
*) যদি আপনি আপনার পছন্দের কোনো সর্টকার্ট Windows Explorer এর
উপরের Toolbar এ যুক্ত করতে চান যেমন Move To , Copy To
তবে আপনার Toolbar এ ডানপাশের খালি জায়গায় ডান ক্লিক করুন।
CUSTOMIZE এ ক্লিক করে যেকোন পরিবর্তন করতে পারবেন।
*) যদি আপনি কোনো ভালো ব্রান্ডের মোবাইল সেট কিনেন তবে কিনার সময়
দেখে নিবেন SOFTWARE DISK & DATA CABLE আছে কিনা।
যদি না থাকে তবে দোকান থেকে চেয়ে নিবেন। কারণ এগুলো
কম্পিউটারের সাথে মোবাইলের সংযোগ দিতে প্রয়োজন পরে। তাছাড়া
মোবাইলের অনেক সম্যস্যা সমাধান করতে এগুলোর প্রয়োজন। সাধারণত
এগুলো মোবাইলের সাথে ফ্রী পাওয়া যায়।
*) যদি আপনি কম্পিউটারের ইন্সটলকৃত সফটওয়্যারের সব সুযোগ সুবিধা
ব্যবহার করতে চান তবে লাইসেন্স সফটওয়্যার ব্যবহার করুন। কারণ
লাইসেন্স ছাড়া বেশির ভাগ সফটওয়্যারে সব কাজ করা যায় না। সেই
সাথে পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার বন্ধ করুন। কারণ এতে যারা কষ্ট
করে আপনার সুবিধার্থে এসব সফটওয়্যার তৈরি করছে , তারা তাদের প্রাপ্ত
মজুরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
*) কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করছে কিনা তা জানতে নিয়মিত
Tools >- Folder options >- View >- Hidden files and
folders অপশনে Show hidden files and folders এ টিক চিহ্ন
আছে কিনা দেখুন। যদি আপনি সব সময় টিক চিহ্ন দিয়ে রাখেন এবং
পরে তাতে টিক চিহ্ন না থাকে তবে বুঝতে হবে কম্পিউটারে
ভাইরাস আছে।
*) ধরুন আপনি কোনো পছন্দের ফন্টে কিছু লিখেছেন এবং তা আপনার কোনো
বন্ধুকে পাঠাতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনার বন্ধুর কাছে সেই ফন্টটি নাও থাকতে
পারে। তাই সেই ফাইলটির সাথে সেই ফন্টটিও পাঠিয়ে দেন। এতে
ফাইলটি পড়তে তার কোনো সম্যস্যা হবে না।
*) কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা রাখুন। জেনে নিন এর কোন পার্টসের নাম
কি। কোনটির কাজ কি। কোন টি কিভাবে সংযোগ করতে হয়।
কিভাবে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করতে হয়। এতে আপনি আপনার
সম্যস্যা গুলো নিজে নিজে সমাধান করতে পারবেন। এতে কম্পিউটার
এক্সপার্ট এনে কম্পিউটার মেরামত করার প্রয়োজন পরবেনা এবং আপনার
অর্থ বাঁচবে।
সহ অন্যান্য ফাইল জমে থাকে যা অপারেটিং সিস্টেম পুনরায় সেটাপ দিলেও
মুছে না এবং System Restore করার সময় পুনরায় চলে আসে।
System Restore বন্ধ করার জন্য মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করে
Properties সিলেক্ট করে System Restore ট্যাব এ যান এবং
Turn off System Restore on all drives এর টিক তুলে দিন ।
*) কম্পিউটারে অনেক পরিবর্তন করা নিজের মত সাজিয়ে নেওয়া যায়।
এজন্য Run এ gpedit.msc লিখে
OK করে যে অপশন আসবে তা থেকে আপনি আপনার পছন্দ মতো
পরিবর্তন করতে পারবেন। তবে অবশ্যই এই অপশনটি সাবধানে ব্যবহার করবেন।
*) কম্পিউটারে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করতে যেকোনো Cleaner Software
ব্যবহার করুন।
*) কম্পিউটারকে সবসময় বাতাস চলাচল করে এমন স্থানে রাখা ভালো যাতে
কম্পিউটারে তাপ বাড়তে না পারে।
*) কম্পিউটারে যাতে পোকা মাঁকড় না ঢুকতে পারে সেদিকে নজর রাখবেন।
*) কম্পিউটারে সবসময় ANTI-VIRUS ব্যবহার করুন এবং একাধিক
কম্পিউটার থাকলে আপডেট ফাইল
আলাদা ভাবে নামান। এতে আপনার প্রতিটি কম্পিউটারে ANTI-VIRUS
আলাদা করে আপডেট করতে হবে না। যদি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট
থাকে তবে কমপক্ষে একদিন অন্তর অন্তর আপডেট করুন। নয়তো প্রতি সপ্তাহে
অন্তত একবার করে আপডেট করুন।
*) যদি আপনি আপনার কম্পিউটারের কোনো ফানশন বুঝতে না পারেন তবে
নিজে নিজে তা সমাধান করতে চেষ্টা করবেন না। এতে আপনার
কম্পিউটারের সমস্যা হতে পারে। কোনো অভিজ্ঞ কারো সহায়তা নিয়ে
সমাধান করতে পারেন অথবা ইন্টারনেট এ সমস্যাটার সমাধান খুঁজে দেখতে পারেন।
*) কম্পিউটারে কোনো ফাইল পেন ড্রাইভ বা অন্য কোনো ভাবে আনার সময়
তা অবশ্যই ANTI-VIRUS দিয়ে চেক করে নিবেন যাতে তা আপনার
কম্পিউটারে VIRUS আক্রমণ করতে না পারে।
*) C.P.U. , MOUSE , KEY-BOARD এবং অন্যান্য পার্টস সব সময়
পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবেন যাতে ময়লা জমতে না পারে। বিশেষ
করে MOUSE এর নিচে এবং KEY-BOARD এর ফাঁকে ময়লা বেশি
জমে। তাই তা পরিষ্কার রাখার ব্যবস্থা করবেন।
*) অনেকের কম্পিউটারে সবসময় শব্দ হতে থাকে। এই শব্দটি অনেকটা ফ্যান
ঘুড়তে থাকার মতো। এতে অনেকে কম্পিউটারের পার্টস নষ্ট হয়ে গেছে
মনে করে ভয় পায়। এটি তেমন কোনো সম্যস্যা নয়। শুধু C.P.U.
খুলে ফ্যানের পাখায় থাকা ময়লা পরিষ্কার করলেই হবে। তবে এই কাজটি
খুবই সাবধানে করতে হবে যাতে ফ্যানের কোনো সম্যস্যা না হয়।
*) যদি আপনি আপনার পছন্দের কোনো সর্টকার্ট Windows Explorer এর
উপরের Toolbar এ যুক্ত করতে চান যেমন Move To , Copy To
তবে আপনার Toolbar এ ডানপাশের খালি জায়গায় ডান ক্লিক করুন।
CUSTOMIZE এ ক্লিক করে যেকোন পরিবর্তন করতে পারবেন।
*) যদি আপনি কোনো ভালো ব্রান্ডের মোবাইল সেট কিনেন তবে কিনার সময়
দেখে নিবেন SOFTWARE DISK & DATA CABLE আছে কিনা।
যদি না থাকে তবে দোকান থেকে চেয়ে নিবেন। কারণ এগুলো
কম্পিউটারের সাথে মোবাইলের সংযোগ দিতে প্রয়োজন পরে। তাছাড়া
মোবাইলের অনেক সম্যস্যা সমাধান করতে এগুলোর প্রয়োজন। সাধারণত
এগুলো মোবাইলের সাথে ফ্রী পাওয়া যায়।
*) যদি আপনি কম্পিউটারের ইন্সটলকৃত সফটওয়্যারের সব সুযোগ সুবিধা
ব্যবহার করতে চান তবে লাইসেন্স সফটওয়্যার ব্যবহার করুন। কারণ
লাইসেন্স ছাড়া বেশির ভাগ সফটওয়্যারে সব কাজ করা যায় না। সেই
সাথে পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার বন্ধ করুন। কারণ এতে যারা কষ্ট
করে আপনার সুবিধার্থে এসব সফটওয়্যার তৈরি করছে , তারা তাদের প্রাপ্ত
মজুরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
*) কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করছে কিনা তা জানতে নিয়মিত
Tools >- Folder options >- View >- Hidden files and
folders অপশনে Show hidden files and folders এ টিক চিহ্ন
আছে কিনা দেখুন। যদি আপনি সব সময় টিক চিহ্ন দিয়ে রাখেন এবং
পরে তাতে টিক চিহ্ন না থাকে তবে বুঝতে হবে কম্পিউটারে
ভাইরাস আছে।
*) ধরুন আপনি কোনো পছন্দের ফন্টে কিছু লিখেছেন এবং তা আপনার কোনো
বন্ধুকে পাঠাতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনার বন্ধুর কাছে সেই ফন্টটি নাও থাকতে
পারে। তাই সেই ফাইলটির সাথে সেই ফন্টটিও পাঠিয়ে দেন। এতে
ফাইলটি পড়তে তার কোনো সম্যস্যা হবে না।
*) কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা রাখুন। জেনে নিন এর কোন পার্টসের নাম
কি। কোনটির কাজ কি। কোন টি কিভাবে সংযোগ করতে হয়।
কিভাবে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করতে হয়। এতে আপনি আপনার
সম্যস্যা গুলো নিজে নিজে সমাধান করতে পারবেন। এতে কম্পিউটার
এক্সপার্ট এনে কম্পিউটার মেরামত করার প্রয়োজন পরবেনা এবং আপনার
অর্থ বাঁচবে।